বর্তমান প্রজন্ম পৃথিবীতে আসার পর থেকেই ইন্টারনেট প্রযুক্তি এবং তা ব্যবহারকারী বিভিন্ন ডিভাইস বা যন্ত্রের মাঝে বসবাস করছে। কিন্তু পরিস্থিতি সবসময় এমন ছিল না। গত শতকের ষাটের দশকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী তাদের সক্ষমতা বাড়াতে বিভিন্ন সেনাঘাটির কম্পিউটারগুলো পরষ্পরের সাথে সংযুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো আবিষ্কারের দায়িত্ব দেয়া হয় অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রোজেক্টস অ্যাজেন্সি নামক একটি সরকারী সংস্থাকে।
সংক্ষেপে আর্পা নামে পরিচিত এই সংস্থাটির উদ্ভাবিত সংযোগব্যবস্থা ব্যবহার করে গত শতকের সত্তুরের দশক নাগাদ নিজেদের সেনা, বিমান এবং নৌঘাটির কম্পিউটারগুলো একটি নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসে যুক্তরাষ্ট্র। উদ্ভাবনকারী সংস্থার নামানুসারে এই নেটওয়ার্কের নাম দেয়া হয় আর্পানেট। এরপর ১৯৮১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশনকে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ দেয়া হয়। এর ফলে প্রযুক্তিটি ধীরে ধীরে বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়া শুরু করে। নব্বইয়ের দশক নাগাদ বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান জনসাধারণের জন্য এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভিন্ন একটি কমার্শিয়াল নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে।
কালের পরিক্রমায় বিশ্বজুড়ে বিস্তৃত এই নেটওয়ার্কটি ইন্টারনেট হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে। বর্তমানে বহুল প্রচলিত এই সেবার গ্রাহকসংখ্যা ২০০৫ সালেও ছিল বিশ্বের মোট জনসংখ্যার শতকরা মাত্র ১৬ ভাগ। ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স ইউনিয়নের তথ্য অনুযায়ী পরের ১৫ বছরে এই সংখ্যা বেড়ে ২০১৯ সাল নাগাদ তা বিশ্ব জনসংখ্যার শতকরা প্রায় চুয়ান্ন ভাগে এসে দাড়িয়েছে। তবে এই ইন্টারনেটের অন্ধকার দিকটি সম্পর্কে অনেক ব্যবহারকারীই কিছু জানেন না।
ডার্ক ওয়েব নামে পরিচিত ইন্টারনেটের এই অন্ধকার দিকটি সম্পর্কে আজ আপনাদের বিস্তারিত জানাবো।
📌 সাবস্ক্রাইব করুন : [ Ссылка ]
নতুন ভিডিওর নোটিফিকেশন পেতে অবশ্যই "🔔" বেল আইকনে প্রেস করুন
💻 যুক্ত হোন:
ফেইসবুক: [ Ссылка ]
💻 আমাদের ওয়েবসাইট:
[ Ссылка ]
📌 For Copyright Related Issues, please contact us:
adyopanto@gmail.com
![](https://i.ytimg.com/vi/JSIHYU55uhQ/maxresdefault.jpg)